সন্তানকে কোন স্কুলে ভর্তি করা যায়, এ নিয়ে অভিভাবকদের চিন্তা করতে হয়। এ চিন্তা বছর শেষে দুশ্চিন্তায় পরিণত হয়। কেননা, তাঁরা চাইলেই যেকোনো স্কুলে সন্তানকে ভর্তি করাতে পারেন না। প্রায় সব ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ‘সেরা’ স্কুলগুলোতে ফাঁকা আসনের বিপরীতে ১০-১৫ গুণ শিক্ষার্থী আবেদন করে। আর যেসব স্কুলের ‘সেরা’র তকমা নেই, সেখানে ক্লাস শুরু হওয়ার পরও আসন খালি থাকে।
প্রতিবছরই এ ধরনের সংকটের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। তবে এ বছরের সংকট আগের বছরগুলোকে হার মানিয়েছে।
এবার নতুন শিক্ষাবছরে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন নেওয়া হয় গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত। এর এক মাস পর এই ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে কেন্দ্রীয় লটারি প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এখন দেখা যাচ্ছে, আড়াই লাখের বেশি শিক্ষার্থী কোনো স্কুলে ভর্তি হতে পারেনি।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) বলছে, স্কুলে কোনো আসনসংকট নেই; যেসব শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারেনি, তারা সরাসরি ভর্তি হতে পারবে।
স্কুল ভবনের ছাদে বা বারান্দার দেয়ালে প্রজাপতি ডানা মেলেছে। সূর্য উঁকি দিচ্ছে। পাখি উড়ে যাচ্ছে। আবার কোথাও দাঁড়িয়ে আছে শহীদ মিনার। ৭ মার্চের ভাষণ দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু। রয়েছে মহাকাশের ছবি, সচেতনতামূলক কথা ছাড়াও আরও কত কী! রঙিন এ জগতে মন চাইলেই হারিয়ে যাচ্ছে শিশুরা। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনগুলোয় এভাবেই ছবি এঁকে চলেছেন মোহাম্মদ আবদুল হালিম। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ডাক পড়ে তাঁর। এরপরই হালিম তাঁর রংতুলি ও দলবল নিয়ে হাজির হন সেখানে। তুলির ছোঁয়ায় ফুটে ওঠে বিচিত্র সব অবয়ব। হালিম চারুকলা থেকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে চিত্রকলা শেখার সুযোগ পাননি। তাঁর ‘ওস্তাদ’ আবদুস সালামও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আঁকাআঁকি শেখেননি। এই ওস্তাদের কাছেই হাতেখড়ি হালিমের। আঁকাআঁকি শেখার পর তিনি এটাকেই পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।
নানা কারণে নিজে বেশি দূর পড়াশোনা করতে না পারলেও দুই ছেলে–মেয়েকে পড়াচ্ছেন হালিম। মেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী আর ছেলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে উঠবে। হালিম বলেন, ‘আমি পড়তে পারিনি। এখন খুব আফসোস হয়। বুঝতে পারছি পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই। তাই কষ্ট করে হলেও ছেলেমেয়েকে পড়াচ্ছি।’ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের স্কুল লেভেল ইমপ্রুভমেন্ট প্ল্যান (স্লিপ) বা বিদ্যালয় পর্যায়ে উন্নয়ন পরিকল্পনার আওতায় আবদুল হালিম স্কুল ভবনে আঁকাআঁকির কাজটি করছেন। এ পরিকল্পনাকে প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়নের প্রারম্ভিক দলিল বা বিদ্যালয় পর্যায়ে উন্নয়নের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে মনে করা হয়। বিভিন্ন স্কুল এ পরিকল্পনার আওতায় শিক্ষাসহায়ক পরিবেশ তৈরি, শিখন শেখানো কার্যাবলির জন্য পাঠসংশ্লিষ্ট উপকরণ তৈরি, বিদ্যালয় ভবনের সংস্কার ও সাজসজ্জা খাতে বরাদ্দ পাচ্ছে। আবদুল হালিম এ পর্যন্ত কয়টি জেলায় বা কয়টি বিদ্যালয়ে আঁকাআঁকি করেছেন, তার হিসাব রাখেননি। তিনি বলেন, ‘কাজ শেষ করার পর সেখান থেকে চলে যাই। আবার অন্য কোনো জায়গা থেকে ডাক পেলে সেখানে যাই। সেভাবে কখনো হিসাব রাখিনি। নোয়াখালী, মানিকগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, শেরপুর সদরসহ বিভিন্ন জায়গার বিভিন্ন স্কুলে কাজ করেছি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন গত সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী বছরের ৫ জানুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত চলবে আবেদন প্রক্রিয়া। এবার আগের বছরের মতোই খেলোয়ার কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি নেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০১৮ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্য মাধ্যমিক বা সমমান এবং ২০২৩ সালে উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ইউনিটের শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে। আর ২৩ ফেব্রুয়ারি কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের মধ্য দিয়ে শুরু হবে ভর্তি পরীক্ষা। পরীক্ষা শেষ হবে ৯ মার্চ৷ ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে চারটি ইউনিটের মাধ্যমে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
নতুন শিক্ষাক্রমে উপজেলা পর্যায়ে অষ্টম ও নবম শ্রেণির জন্য ‘নতুন কারিকুলাম বিস্তরণ’ বিষয়ক সাত দিনের বিষয়ভিত্তিক শ্রেণি-শিক্ষকদের প্রথম পর্যায়ের প্রশিক্ষণ শুরু হচ্ছে রোববার (১৭ ডিসেম্বর)। যা চলবে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
প্রতিবছরই এ ধরনের সংকটের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। তবে এ বছরের সংকট আগের বছরগুলোকে হার মানিয়েছে।
এবার নতুন শিক্ষাবছরে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন নেওয়া হয় গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত। এর এক মাস পর এই ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে কেন্দ্রীয় লটারি প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এখন দেখা যাচ্ছে, আড়াই লাখের বেশি শিক্ষার্থী কোনো স্কুলে ভর্তি হতে পারেনি।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) বলছে, স্কুলে কোনো আসনসংকট নেই; যেসব শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারেনি, তারা সরাসরি ভর্তি হতে পারবে।
Deputy Education Minister Mohibul Hassan Chowdhury highlighted that graduates from Bangladeshi universities are getting employed by the Fortune 500 companies and many have taken leadership positions in the world’s top global corporations – which reflects the quality of our education. He urged all the higher education institutions to work closely to promote the industry at the global level, reads a press release. In his opening speech, Ishtiaque Abedin expressed that there is a big gap between Bangladeshi diaspora in different countries and our universities. “Bangladesh Education Forum will bridge the gap to develop a close relationship with the Non-Resident Bangladeshi community with the higher education
Bangladesh Education Forum 2022 co-organised by American International University-Bangladesh (AIUB) was inaugurated by Mohibul Hassan Chowdhury, deputy education minister of Bangladesh at the Crown Plaza, Deira, Dubai, UAE on 4 November. Several Bangladeshi universities participated at the international conference. Ishtiaque Abedin, chairman of the Board of Trustees, AIUB led the team from AIUB comprising Shania Mahia Abedin, member, Board of Trustees; Manzur H Khan, director, Office of Student Affairs; Md Abu Miah Akanda Tuhin, assistant director, Public Relations and Golam Kashfque Ayaseen, officer, Admission Information.
লক্ষ্য করা যাচ্ছে কোন কোন প্রতিষ্ঠান বোর্ড প্রদত্ত EIIN যুক্ত SIM ব্যবহার করছে না বা সচল রাখছে না। শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্ট সকলকে বোর্ডের সাথে যোগাযোগের জন্য এ SIM ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
বোর্ডের বিভিন্ন সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, পাঠদান, স্বীকৃতি নবায়ন, কমিটি অনুমোদন, রেজিস্ট্রেশন, সনদপত্র, নম্বরপত্র, এবং ছাড়পত্র প্রদানের কথা বলে সেবাগ্রহীতার নিকট থেকে প্রতারকচক্র নামে-বেনামে ফোন করে নগদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। বোর্ডের এ সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য নগদ অর্থ গ্রহণ করা হয় না, শুধুমাত্র সোনালী সেবার মাধ্যমে অনলাইন-এ ফি গ্রহণ করা হয়। সংশ্লিষ্ট সকলকে নগদ অর্থ লেনদেন না করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
আইএইচটি-ম্যাটস অপেক্ষমান তালিকা হতে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩-২৪
২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে নিবার্চিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের (মাধ্যমিক বিদ্যালয়) শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতার(এমপিও) সরকারি অংশ প্রদান
২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে নিবার্চিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের (মাধ্যমিক বিদ্যালয়) শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতার(এমপিও) সরকারি অংশ প্রদান
২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে নিবার্চিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের (মাধ্যমিক বিদ্যালয়) শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতার(এমপিও) সরকারি অংশ প্রদান
উচ্চ মাধ্যমিকে একাদশ শ্রেণিতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তিকৃত অসচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ই-ভর্তি সহাযতা ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যারের মাধ্যমে অনলাইনে ভর্তি সহায়তার আবেদন দাখিল সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি
লক্ষ্য করা যাচ্ছে কোন কোন প্রতিষ্ঠান বোর্ড প্রদত্ত EIIN যুক্ত SIM ব্যবহার করছে না বা সচল রাখছে না। শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্ট সকলকে বোর্ডের সাথে যোগাযোগের জন্য এ SIM ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইন্সটিটিউশনস (PBGSI) স্কিম এর স্কুল-মাদ্রাসা-কলেজ ব্যবস্থাপনা জবাবদিহি অনুদান (SMAG-MMAG-GBAG) এর অর্থ ব্যয়ের নির্দেশনা প্রসঙ্গে
পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইন্সটিটিউশনস (PBGSI) স্কিম এর স্কুল-মাদ্রাসা-কলেজ ব্যবস্থাপনা জবাবদিহি অনুদান (SMAG-MMAG-GBAG) এর অর্থ ব্যয়ের নির্দেশনা প্রসঙ্গে
২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে নিবার্চিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের (মাধ্যমিক বিদ্যালয়) শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতার(এমপিও) সরকারি অংশ প্রদান
২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে নিবার্চিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের (মাধ্যমিক বিদ্যালয়) শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতার(এমপিও) সরকারি অংশ প্রদান
২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে নিবার্চিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের (মাধ্যমিক বিদ্যালয়) শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতার(এমপিও) সরকারি অংশ প্রদান
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন বিভিন্ন দপ্তর-শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত গ্রন্থাগারিক (নন-ক্যাডার) কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য চুড়ান্ত জ্যেষ্ঠতা তালিকা প্রকাশ।
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex…
Welcame To Mizan Computer Academy
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur. Excepteur sint occaecat cupidatat non proident, sunt in culpa qui officia deserunt mollit anim id est laborumLorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur. Excepteur sint occaecat cupidatat non proident, sunt in culpa qui officia deserunt mollit anim id est laborum
Message from Vice-our
তথ্য ও প্রযুক্তি প্রশিক্ষনের মাধ্যমে আত্ম কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া আমাদের মুল লক্ষ্য।
কারিগরি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরক এর অধিনে মিজান কম্পিউার একাডেমি একটি প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবামূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে সারা বিশ্বে মানব সভ্যতার এ চূড়ান্ত বিকাশে প্রযুক্তির অবদান কতটুকু, সে কথা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। আধুনিক পৃথিবীর সাথে দ্রুত তাল মিলিয়ে চলতে হলে আমাদেরকেও প্রযুক্তির উপরে গুরুত্ব দিতে হবে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় (যেমন : শিক্ষা, বানিজ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, কৃষি, যোগাযোগ, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক), ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ভূমি জরিপ অধিদপ্তর, বুয়েট ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারে যুগান্তকারী সাফল্য বয়ে এনেছে। তথ্য প্রযুক্তি আজ গোটা পৃথিবীকে পরিবর্তন করে দিয়েছে যেমন– স্কুল, কলেজ, ব্যাংক, বীমা, ব্যবসা বাণিজ্য, ইন্ডাষ্ট্রি সহ সকল কিছু তথ্য প্রযুক্তি দ্বারা পরিচালিত। সুতরাং বুঝতে হবে প্রযুক্তির এই যুগে কম্পিউটার এর গুরুত্ব কতটুকু! সমগ্র পৃথিবী এখন কম্পিউটার এর উপর নির্ভরশীল, এটা এখন খুব সহজে বলা যায়। বিদ্যা এবং তথ্য প্রযুক্তি অসম্ভবকে সম্ভব করে দিতে পারে। তেমনি আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সরকারে সাথে তাল মিলিয়ে মানুষের পরিবর্তনের জন্য তৃর্ণমূল পর্যায়ে তথ্য প্রযুক্তির উপর কাজ করে যাচ্ছি এবং বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর প্রতিষ্ঠান ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা চালু করেছি। আমরা দ্রুত মানুষের কাছে নতুন কিছু পৌঁছে দিতে চাই। পৃথিবী যখন প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে সেখানে আমাদের মাতৃভূমি পিছিয়ে থাকার কোন সুযোগ নেই। উন্নত দেশগুলিতে মানুষ ঘরে বসেই কেনাকাটা থেকে শুরু করে সকল কাযর্ক্রম অনলাইনের মাধ্যমে করে থাকে এবং আউটসোসিং এর মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করে যাচ্ছে। কিন্তু আমাদের দেশে গ্রাম পর্যায়ে এখনও প্রত্যাশিতভাবে প্রযুক্তি নির্ভর সেবার প্রশিক্ষন ব্যবস্থা চালু হয়নি। তাই আমরা চাই দেশের প্রতিটি গ্রাম থেকে শহর পযর্ন্ত প্রযুক্তি নির্ভর সেবার প্রশিক্ষন ব্যবস্থা চালু করতে। যাহাতে সাধারণ মানুষ প্রশিক্ষণের পর ঘরে বসেই কম্পিউটার মাধ্যমে সকল কাযর্ক্রম অনলাইনের করতে পারে এবং আউটসোসিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকারও তৃর্ণমূল পর্যায় থেকে বাধ্যতামূলক কম্পিউটার শিক্ষা চালু করছেন। যেহেতু আজ দেশ দিন দিন বেকারত্বে সংখ্যা বেড়ে চলছে যা দুর করা সকলের দায়িত্ব শুধু সরকারেরই নয়, তাই আমরা কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের মানুষের পাশে থাকতে চাই। দক্ষ জনবল সৃষ্টি করে দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
Director Message
তথ্য ও প্রযুক্তি প্রশিক্ষনের মাধ্যমে আত্ম কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া আমাদের মুল লক্ষ্য। কারিগরি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরক এর অধিনে মিজান কম্পিউার একাডেমি একটি প্রযুক্তি…
Mailing Address :
Mobil :
+88 01614 923 174
(Ph)
PABX :
+88 01964 923 174
Website:
www.mcaictbd.com
E-mail: mizancomputeracademy@gmail.com